
প্রকাশিত: Sat, Feb 11, 2023 6:19 AM আপডেট: Fri, Jun 27, 2025 1:05 PM
বিদেশবিদ্বেষী পাণ্ডিত্য : বাংলার নাক কেটে ইংরেজির যাত্রাভঙ্গ!
মাসুদ রানা : ইংরেজি ঝযরঢ় শব্দের বাংলা অর্থ জাহাজ, আর ঝযববঢ় হচ্ছে ভেড়া। এদের উচ্চারণের পার্থক্য হচ্ছে হ্রস্ব ই-কার ও দীর্ঘ ঈ-কার। একইভাবে ঝযরঃ মানে বিষ্ঠা বা গু, আর ঝযববঃ মানে পাত, পাতা, চাদর।
কোনো এক সময়, বাংলার মূর্খপণ্ডিতেরা এক বিদেশবিদ্বেষী তথা বর্ণবাদী নিয়ম করে দিলেন এই বলে যে, বিদেশী শব্দের বাংলা বানানে দীর্ঘ-ঈ-কার ব্যবহার করা যাবে না! ফলে, বাঙালীরা জাহাজ (ঝযরঢ়) ও ভেড়া (ঝযববঢ়) উভয়কে শিপ (ঝযরঢ়), এবং বিষ্ঠা (ঝযরঃ) ও চাদর (ঝযববঃ) উভয়কে শিট (ঝযরঃ) বলছে! নিজের ধ্বনি-ভাণ্ডারে ঈ ও ঈ-কার থাকারও পর যদি চাদরকে (শীট) গু (শিট) বলে এবং ভেড়াকে (শীপ) জাহাজ (শিপ) বলে, সে-জাতিকে আর কী বলা যায়?
এই মূঢ়তার মূলে কী আছে? এই মূঢ়তার মূলে আছে একটি জেনোফোবিক বা বিদেশবিদ্বেষী আইনঃ বাংলার দীর্ঘ-ঈ-কার কোনোভাবেই বিদেশী শব্দে ব্যবহার করা যাবে না। অর্থাৎ, বাঙালী মূর্খপণ্ডিতেরা বাংলাভাষার নাক কেটে বিদেশী ভাষার যাত্রা ভঙ্গ করেছেন। ০৯/০২/২০২৩। লণ্ডন, ইংল্যাণ্ড
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
